মৃত্যু সংবাদের ৯ দিন পর সেনবাগের গৃহবধূকে জীবিত উদ্ধার!
সেনবাগে মেয়ের জামাইকে ফাঁসাতে কন্যাকে খুন ও গুমের মিথ্যা মামলায় ভিকটিমকে চট্রগ্রামের চাদগাঁও থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। সেনবাগ থানার ওসি হারুন অর রশিদ চৌধুরীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এস আই মো. বেলায়েত হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মামলার ১১ দিনের মাথায় মিথ্যা ও সাজানো মামলার ভিকটিম মাহমুদা আক্তারকে (২৬) উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
মামলার বাদী মাহমুদার পিতা কেশারপাড় ইউপির কালারাইতার ছালে আহাম্মদ। অপরদিকে, মামলার প্রধান আসামী মাহমুদার স্বামী খাজুরিয়ার হাফেজ এমদাদের মুখে হাসি ফুটেছে। কারণ স্বামী-স্ত্রীর বনিবনা না হবার কারণে শ্বশুর নিজ কন্যাকে চট্রগ্রামের চাদগাঁও এলাকার একটি ভাড়া বাসায় লুকিয়ে রেখে জামাইসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সেনবাগ থানায় খুন ও গুমের মামলা (মামলা নং ১৮) দায়ের করেন। দশ বছর আগে তাদের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় এবং তাদের সংসারে এক পুত্র ও দুই কন্যা রয়েছে।
Comments are closed.