নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে বিএনপি-জামায়াত, ক্ষুব্ধ নেতারা

235

নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের ৭৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি জমা দেওয়া হয়েছে। অনুমোদনের অপেক্ষায় থাকা প্রস্তাবিত এই কমিটির প্রায় ২৫ থেকে ৩০ জনের বিরুদ্ধেই ভয়াবহ অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রবীন ও ত্যাগী নেতারা।

নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের দীর্ঘ দিনের ত্যাগী নেতরা অভিযোগ করে বলছেন, প্রস্তাবিত কমিটিতে আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাদের বাদ দিয়ে বিএনপি, জামায়াত-শিবির , যুদ্ধাপরাধী, ফ্রিডম পার্টি, সরকারী চাকুরীজীবী, মাদক ব্যবসায়ী, অযোগ্য এবং প্রভাবশালী একটি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ বিহীন একটি কমিটি করা হচ্ছে। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ. এইচ. এম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী (এম.পি) স্বাক্ষরিত ৭৫ সদস্যের একটি তালিকাকে নবগঠিত কমিটি হিসেবে চিহ্নিত করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের অনুসারীরা প্রচার করার পর পরই রাগ এবং ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা ও সাবেক সাংসদ জয়নাল হাজারী প্রস্তাবিত এই কমিটির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, শোকাবহ ১৫ আগস্টে মিষ্টি বিতরণকারীর ছেলেকেও সহ-সভাপতি বানানো হয়েছে। নোয়াখালী পৌর বিএনপি-র দায়িত্বে থাকা ব্যক্তি, সরকারি চাকুরিজীবি এবং কোনোদিনও রাজনীতি না করা ছেলেকে সরাসরি জেলা আওয়ামী লীগে পদ দেওয়া হয়েছে শুধু মাত্র ব্যক্তি দল ভারী করার জন্য।

নোয়াখালী পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদের প্রধান প্রতিদ্বন্ধীতাকারী শহিদুল্লাহ খান সোহেল বলেন, এই কমিটিতে এমন ব্যক্তিদের দেখা যাচ্ছে যারা ২০০৮ সালের আগে কখনোই আওয়ামী লীগের সাথে ছিলো না। এমনকি কিছু কিছু মানুষকে কখনো রাজনীতির মাঠেও দেখিনি।

জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সামসুদ্দীন সেলিম বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে দীর্ঘ দিনের ত্যাগী নেতাদের বাদ দিয়ে বিএনপি-জামায়াতের লোকদের এই কমিটিতে স্থান করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও বেগমগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ উল্যা বলেন, আমি গত ৬০ বছর ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করছি। এবারের কমিটিতে বিএনপি-জামায়াত, জাসদ, জাতীয় পার্টি ও অরাজনৈতিক ব্যক্তিদের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। একজন বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হয়ে এটা মেনে নিতে পারি না।

আরও পড়ুন

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান (রুবেল ভূঁইয়া) উপস্থিত নেতৃবৃন্দকে প্রতিষ্ঠানের চলমান উন্নয়ন এবং মাঠ সম্প্রসারণের কাজ সম্পর্কে অবগত করেন এবং মাদ্রাসা ক্যাম্পাস ঘুরিয়ে দেখান।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসার উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন-এইচ এম ইব্রাহিম

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান রুবেল ভূঁইয়া বলেন,ঐতিহ্যবাহী চাটখিল কামিল মাদ্রাসা একটি শতবর্ষী প্রতিষ্ঠান।জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪ এ প্রতিষ্ঠানটি উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসা শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর ১টার দিকে বাতাসে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে থাকে। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে লামচর গ্রামের সর্দার বাড়ি সংলগ্ন ডোবায় অর্ধগলিত একটি মরদেহ দেখতে পায় তারা।

চাটখিলে বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

বেলায়েত হোসেন আশা করেন দলীয় নেতৃবৃন্দ ও তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সহযোগিতায় সর্বসাধারনের ভালোবাসায় তিনি বিপুল ভোটে চাটখিল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন।

চাটখিলে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বেলায়েত এর মতবিনিময়

নোয়াখালীর চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে চাটখিল উপজেলা প্রেসক্লাবের আয়োজনে চাটখিল কামিল মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি সাংবাদিক মেহেদী হাছান রুবেল ভুঁইয়া’র পৃষ্ঠপোষকতায় ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

Comments are closed.