বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩, শিক্ষক ৫ জন

113

নন্দীরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার কাদরা ইউনিয়নে অবস্থিত এ বিদ্যালয়ে মাত্র তিনজন শিক্ষার্থী রয়েছে।

 

অভিযোগ রয়েছে, একই শিক্ষার্থীর নাম বিভিন্ন শ্রেণিতে দেখিয়ে এবং অন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নাম লিখে হাজিরা খাতায় দেখানো হয়েছে ৫০ জন। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকার সঙ্গে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির দ্বন্দ্বের জেরে এমন অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠিত হলেও দীর্ঘদিনেও আলোর মুখ দেখেনি তদন্ত প্রতিবেদন।

১৮ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় নন্দীরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে কোনো শিক্ষার্থীকে দেখা যায়নি। অফিস রুমে অলস বসে থাকতে দেখা গেছে পাঁচ শিক্ষককে। ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টিতে পাঁচ শিক্ষকের বিপরীতে ২০০ জন শিক্ষার্থী থাকার কথা থাকলেও গেল বছর ছিল চারজন আর এ বছর আছে তিনজন। নিয়মিত ক্লাস করে মাত্র একজন শিক্ষার্থী।

জানা যায়, এ বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ছয়টি শ্রেণিতে শিক্ষার্থী আছে মোট তিনজন। কিন্তু ওই দিন একজন শিক্ষার্থীও বিদ্যালয়ে আসেনি। বিদ্যালয়ের পাশের বাজারে পাওয়া গেছে পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে। যে এখনো নিজের নাম বানান করতে শেখেনি।

সহকারী শিক্ষকরা জানান, প্রতিদিনই তারা বিদ্যালয়ে আসেন। কিন্তু শিক্ষার্থী না থাকায় অলস বসে থাকতে হয়। বিষয়টি তাদেরও খারাপ লাগে।

ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা রাশেদা আক্তার বলেন, এমন অবস্থার জন্য ম্যানেজিং কমিটি দায়ী। তারা আমার কাছে বিভিন্ন সময় আপ্যায়নসহ নানা বিষয়ে টাকা দাবি করে আসছেন। না দেওয়ায় তারা অভিভাবকদের প্রভাবিত করে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অন্য বিদ্যালয় ও মাদরাসায় নিয়ে যাচ্ছেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে ম্যানেজিং কমিটির কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয়দের অভিযোগ, শিক্ষকদের উদাসীনতা আর পড়ালেখার মান না থাকায় শিক্ষার্থীরা সব চলে গেছে মাদরাসায়।

একজন অভিভাবক বলেন, আমার সন্তানসহ যে কয়েকজন লেখাপড়া করছে, তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। এটার সমাধান না হলে সন্তানকে অন্য কোথাও নিয়ে যাব।

সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিসান বিন মাজেদ জানান, ২০২২ সালে ম্যানেজিং কমিটি ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকার দ্বন্দ্বের জেরে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কয়েক মাস আগে এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে।

বিদ্যালয়টিকে বিলুপ্তির হাত থেকে বাঁচানোর জন্য দ্রুত সব পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসার উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও জানান এ কর্মকর্তা।

আরও পড়ুন

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান (রুবেল ভূঁইয়া) উপস্থিত নেতৃবৃন্দকে প্রতিষ্ঠানের চলমান উন্নয়ন এবং মাঠ সম্প্রসারণের কাজ সম্পর্কে অবগত করেন এবং মাদ্রাসা ক্যাম্পাস ঘুরিয়ে দেখান।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসার উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন-এইচ এম ইব্রাহিম

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান রুবেল ভূঁইয়া বলেন,ঐতিহ্যবাহী চাটখিল কামিল মাদ্রাসা একটি শতবর্ষী প্রতিষ্ঠান।জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪ এ প্রতিষ্ঠানটি উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসা শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর ১টার দিকে বাতাসে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে থাকে। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে লামচর গ্রামের সর্দার বাড়ি সংলগ্ন ডোবায় অর্ধগলিত একটি মরদেহ দেখতে পায় তারা।

চাটখিলে বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

বেলায়েত হোসেন আশা করেন দলীয় নেতৃবৃন্দ ও তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সহযোগিতায় সর্বসাধারনের ভালোবাসায় তিনি বিপুল ভোটে চাটখিল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন।

চাটখিলে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বেলায়েত এর মতবিনিময়

নোয়াখালীর চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে চাটখিল উপজেলা প্রেসক্লাবের আয়োজনে চাটখিল কামিল মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি সাংবাদিক মেহেদী হাছান রুবেল ভুঁইয়া’র পৃষ্ঠপোষকতায় ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

Comments are closed.