ফেনীতে শতকোটি টাকার শীতবস্ত্রের বাজার!

151

ফেনীতে নামছে শীত, বেড়েছে গরম কাপড় বিকিকিনি। চলতি মৌসুমে শতকোটি টাকার শীতবস্ত্রের বিক্রির আশা ব্যবসায়ীদের।

বাংলা ঋতুচক্রে হেমন্তের শেষ, শীতের আগমনী। কিছুটা নাতিশীতোষ্ণ আবহ বিরাজ করলেও ধীরে ধীরে শীত নামতে শুরু করেছে ভাটির জনপদ ফেনীতে। ব্যস্ততা বেড়েছে শহরের ফুটপাত থেকে শুরু করে অভিজাত বিপণিবিতানে। গরম কাপড় বিকিকিনির আয়োজন চোখে পড়ার মতো। নতুন ও পুরাতন কাপড় মিলিয়ে ফেনীতে এই বাজার প্রায় শতকোটির। বিশাল অর্থনৈতিক কর্মযজ্ঞ চলে গরম কাপড়ের এই বাজারে।

শহরের প্রাণকেন্দ্র রাজাঝির দীঘিপাড়ের হাঁকডাক ও দোকানগুলোতে গরম কাপড়ের আয়োজন বলে দিচ্ছে শহর-জনপদে শীত সমাগত। অভিজাত বিপণিবিতানগুলোতেও বেড়েছে মানুষের আনাগোনা। শীতকে ঘিরে ছোট আর বড় সবারই বেড়েছে শীতবস্ত্র কেনার চাহিদা। হুডি, ব্লেজার, জ্যাকেট, ডেনিমের শার্ট, ডেনিমের জ্যাকেট, সোয়েটার, জাম্পার, মাফলার, কম্বল ও কানটুপি, মাপলারসহ শীতের পোশাক কিনতে মার্কেট ও ফুটপাতে ভিড় জমাচ্ছেন ক্রেতারা।

ক্রেতা আকৃষ্ট করতে নিজেদের দোকানের নানা রকম দেশি-বিদেশি শীতের পোশাকে দিয়ে সাজিয়েছেন বিক্রেতারা। অফার ও দোকানের চাকচিক্য যাচাই-বাছাই করে ক্রেতারা যাচ্ছেন পছন্দ মতো শীতের পোশাক কিনতে। ফুটপাত থেকে শুরু করে অভিজাত শো-রুম সবখানেই বেড়েছে মানুষের আনাগোনা।

কবির আহম্মদ নামের এক ক্রেতা বলেন, শো-রুম কাপড়ের দাম বেশি, কাপড় কিনে পোষায় না। তাই এখানে আসা। এখানে শীত পোশাক কম দামেই পাওয়া যায়।

জেলার ছয় উপজেলার ছোট-বড় প্রায় তিন হাজার কাপড় বিক্রির দোকানে শীতের সব ধরনের পোশাক বিক্রি হচ্ছে। শহরের অভিজাত বিপণিবিতান ও শো-রুমের পাশাপাশি ফুটপাতগুলোতেও ব্যস্ততা চোখে পড়ার মতো। নতুন কাপড়ের সঙ্গে বিক্রি হচ্ছে পুরাতন ও ব্যবহৃত কাপড় চোপড়ও। পাঁচশ টাকা থেকে শুরু সর্বোচ্চ পাঁচ হাজারের মধ্যে বিক্রি হচ্ছে শীতের এসব পোশাক। হরতাল অবরোধের কারণে ব্যবসায় কিছুটা মন্দার কথাও বলেছেন ব্যবসায়ীরা। তবে শীত বাড়লে বিক্রি আরও বাড়ার আশা তাদের।

রাজাঝির দীঘিপাড়ের ব্যবসায়ী সলিম উদ্দিন জানান, এখন ক্রেতা কিছুটা কম। শীত বাড়ার অপেক্ষা রাখছি।  দেশি-বিদেশি কম্বলের কারণে বাজার হারানো লেপ-তোশকের দোকানগুলোতেও বেড়েছে বিকিকিনি। সেখানে বিরাজ করছে ব্যস্ততা।

দাউদপুল এলাকার বিক্রেতা আফসার উদ্দিন জানান, সর্বনিম্ন এক হাজার থেকে দুই হাজার, আড়াই হাজারে বিক্রি হচ্ছে তোশক।  ফুটপাতেও চলছে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের শীতের কাপড়ের রমরমা ব্যবসা। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত এসব দোকানে গরম কাপড় কিনতে ভিড় করছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। মধ্যবিত্তের সাধ্যের মধ্যে নিজেদের প্রয়োজনীয় জিনিস নিতে সেখানেও কেনাকাটা করছেন অনেকে।

গেল মৌসুমে ৫০ কোটির অধিক পোশাক বিক্রি হয়েছে উল্লেখ করে এই মৌসুমে বিক্রি শতকোটি ছুঁতে পারে বলে আশা রাখছেন ফেনী শহর ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ পারভেজুল ইসলাম হাজারী।

শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেচাকেনা আরও বাড়বে এবং সম্ভাবনার মৌসুমি এ বাজার আরও সম্প্রসারিত হওয়ার আশা ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্টদের

আরও পড়ুন

বিশেষ মেহমান হিসাবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন বিএম এর নোয়াখালী জেলার সভাপতি ডাঃ এম এ নোমান,চাটখিল কামিল (এম.এ) মাদ্রাসা পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও উপজেলা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মেহেদী হাছান রুবেল ভূঁইয়া।

চাটখিলে ডিয়ার ছোয়াদ এজেন্সির হজ্জ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান (রুবেল ভূঁইয়া) উপস্থিত নেতৃবৃন্দকে প্রতিষ্ঠানের চলমান উন্নয়ন এবং মাঠ সম্প্রসারণের কাজ সম্পর্কে অবগত করেন এবং মাদ্রাসা ক্যাম্পাস ঘুরিয়ে দেখান।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসার উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন-এইচ এম ইব্রাহিম

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান রুবেল ভূঁইয়া বলেন,ঐতিহ্যবাহী চাটখিল কামিল মাদ্রাসা একটি শতবর্ষী প্রতিষ্ঠান।জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪ এ প্রতিষ্ঠানটি উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসা শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর ১টার দিকে বাতাসে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে থাকে। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে লামচর গ্রামের সর্দার বাড়ি সংলগ্ন ডোবায় অর্ধগলিত একটি মরদেহ দেখতে পায় তারা।

চাটখিলে বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

বেলায়েত হোসেন আশা করেন দলীয় নেতৃবৃন্দ ও তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সহযোগিতায় সর্বসাধারনের ভালোবাসায় তিনি বিপুল ভোটে চাটখিল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন।

চাটখিলে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বেলায়েত এর মতবিনিময়

Comments are closed.