শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে ফেনীর ইদ বাজার
করোনার ধাক্কা কাটিয়ে উঠার পর শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে ফেনীর ইদ বাজার। জেলার শতকরা ৮০ ভাগ পরিবারের কর্তারা দেশের বাহিরে থাকায় ফরেন্স রেমিটেন্স খ্যাত ফেনীতে বেচ-কেনার ধুম পড়েছে ইতিমধ্যে।শহরের প্রতিটি শপিংমল, বিপনি বিতান, হকার মার্কেট ও ফুটপাত গুলোতে ভিড় জমাচ্ছে উচ্চ, মধ্য, নিম্নবিত্তসহ নানা শ্রেণীর পেশার মানুষ।সকল বিপনি বিতানে পসরা সাজিয়ে বসেছে বাহারী রঙয়ের পোষাক। তবে বাজার রয়েছে ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি কাপড়ের দখলে।
ইতিমধ্যে ২০ রমজানের পর থেকে জমে উঠেছে জেলা শহরের শপিংমলগুলো।বিভিন্ন বয়সী ক্রেতারা এরইমধ্যে সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত কনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন।বাহারী ডিজাইনের পোষাকে আকর্ষনীয় হয়ে উঠেছে সব বিপনি বিতান গুলো। আর এবার ঈদে মেয়েদের আকর্ষনীয় পোষাকের তালিকায় রয়েছে সারারা, গারারা, লেহেঙ্গা, স্কাট ও ফ্লোরটার্চ। পাশাপাশি বাজারে বুটিকসের থ্রীপিস, কাটা থ্রীপিস, ভারতীয় শাড়ী, কাতান, সিল্ক, টাঙ্গাইল শাড়ী, তাঁতের শাড়ী, জামদানি শাড়ী ও থ্রি পিচ আর ছেলেদের বিভিন্ন জিনস পেন্ট,শার্ট, টি শার্ট সুতির লং পাঞ্জাবী। আর ক্রেতারা বলছেন এবছর সকল জিনিসপত্রের দাম অনেক বেশি। ক্রেতারা তাদের চাহিদা মোতাবেক কিনতে পারছেননা।
এদিকে পুলিশ সুপার আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, মার্কেট গুলোতে বখাটেদের উৎপাত রয়েছে চোখে পড়ার মতো। তবে তাদের দৈারাত্ম ঠেকাতে পুলিশের একাধিক টিম সর্বক্ষন তৎপর রয়েছে। যে কোন পরিস্থতি মোকাবেলায় আমারা প্রস্তুত রয়েছি। অন্যদিকে বিক্রেতারা বলছেন, তবে গতবারের চেয়ে এবার জামা-কাপড়ের দাম বেশী বলে তাই বেশি দামে বিক্রি করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই।
Comments are closed.