নোয়াখালীতে তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্থ

71

নোয়াখালীতে তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে।হঠাৎ করেই গত ১৮ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকেই শীতের প্রকোপ বেড়ে যায়।অথচ পুরো নভেম্বর মাস কেটেছে শীতবিহীন।ডিসেম্বরের শুরুতে তেমন শীত পরিলক্ষিত না হলেও পৌষের শুরুতে তথা ডিসেম্বরের এই সময়ে তীব্র শীতে দিশেহারা নোয়াখালীবাসী।বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সূর্যের মুখ দেখা না যাওয়ায় নোয়াখালীর অনেক স্থানে দেখা গেছে খেটে খাওয়া মানুষগুলো শীতের হাত থেকে বাঁচতে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।
নোয়াখালী আবহাওয়া অফিসের কমকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, আবহাওয়ার অগ্রিম তথ্যানুসারে এই মাসের শেষের দিকে দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্বাঞ্চল, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে মৃদু শৈত্য প্রবাহ হওয়ার কথা।কিন্তু হঠাৎ করেই গতকাল সন্ধ্যা থেকে নোয়াখালীতে তীব্র শীত পড়তে শুরু করেছে।এর ফলে সকাল থেকে জেলার তাপমাত্রা ১৪ দশমিক ৫০ ডিগ্রি সেলিসয়াসে নেমে এসেছে এবং বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৯ কিলোমিটার পর্যন্ত অতিক্রম করছে। আগামী ২-১ দিন কিংবা তার অধিক সময় পর্যন্ত আবহাওয়ার এই অবস্থা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে তিনি জানান।
এদিকে জেলার ৯টি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের বাসিন্ধাদের থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে জানা গেছে,শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে শীতের তীব্রতা বেশি থাকায় অনেকেই প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বাহির হচ্ছে না।শীতের তীব্রতায় সড়কেও যান চলাচল অন্য দিনের তুলনায় অনেক কম।দারিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষেরা হঠাৎ করে শীত বেড়ে যাওয়ায় প্রয়োজনীয় শীতবস্ত্রের অভাবে শীতে কাতর হয়ে পড়েছে।শীতের তীব্রতায় শীতবস্ত্র কিনতে জেলার উচ্চবিত্ত জনগোষ্ঠী নামিদামি শপিংমল গুলোতে ভীড় জমালেও শীতবস্ত্রের চাহিদা মেটাতে মধ্যবিত্ত মানুষদের যেতে হচ্ছে শহরের ফুটপাতের দোকানগুলোতে।দারিদ্র জনগোষ্ঠীর এখন চাওয়া পাওয়ার মূলেই হলো একটুখানি শীতবস্ত্র প্রাপ্তি।

এ বিষয়ে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যালয়ের কর্মকর্তা হামিদুল হক এর নিকট জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, শীতের পূর্বেই শীত মোকাবিলায় পূর্ব প্রস্তুতির অংশ হিসেবে গত ১৪/১২/১৯ ইং তারিখে নোয়াখালী জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যালয়ের উদ্যোগে জেলার ৯ টি উপজেলা এবং ৮ টি পৌরসভায় শীতার্তদের মাঝে ৪৬ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। যার প্রেক্ষিতে হঠাৎ করে শীত জেঁকে বসলেও দারিদ্র জনগোষ্টীর তেমন কোন সমস্যায় পড়তে হবে না।এসময় তিনি আরো জানান,শুধু এর মাঝে সীমাবদ্ধ নয়,শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণে সরকারের আরো পরিকল্পনা রয়েছে এবং পাওয়া মাত্রই তা বিতরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরও পড়ুন

বিশেষ মেহমান হিসাবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন বিএম এর নোয়াখালী জেলার সভাপতি ডাঃ এম এ নোমান,চাটখিল কামিল (এম.এ) মাদ্রাসা পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও উপজেলা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মেহেদী হাছান রুবেল ভূঁইয়া।

চাটখিলে ডিয়ার ছোয়াদ এজেন্সির হজ্জ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান (রুবেল ভূঁইয়া) উপস্থিত নেতৃবৃন্দকে প্রতিষ্ঠানের চলমান উন্নয়ন এবং মাঠ সম্প্রসারণের কাজ সম্পর্কে অবগত করেন এবং মাদ্রাসা ক্যাম্পাস ঘুরিয়ে দেখান।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসার উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন-এইচ এম ইব্রাহিম

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান রুবেল ভূঁইয়া বলেন,ঐতিহ্যবাহী চাটখিল কামিল মাদ্রাসা একটি শতবর্ষী প্রতিষ্ঠান।জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪ এ প্রতিষ্ঠানটি উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসা শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর ১টার দিকে বাতাসে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে থাকে। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে লামচর গ্রামের সর্দার বাড়ি সংলগ্ন ডোবায় অর্ধগলিত একটি মরদেহ দেখতে পায় তারা।

চাটখিলে বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

বেলায়েত হোসেন আশা করেন দলীয় নেতৃবৃন্দ ও তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সহযোগিতায় সর্বসাধারনের ভালোবাসায় তিনি বিপুল ভোটে চাটখিল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন।

চাটখিলে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বেলায়েত এর মতবিনিময়

Comments are closed.