চার লাখ টাকায় নবজাতক বিক্রির অভিযোগ

91

যশোরের শার্শার বাগআঁচড়া আলমদিনা ক্লিনিকে সিজারের পর খোদেজা নামে এক প্রসূতি মারা যাওয়ার পর তার নবজাতককে চার লাখ টাকায় বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে। নবজাতকটি কোথায় কীভাবে বিক্রি হয়েছে, না পাচার হয়েছে- তা নিয়েও চলছে নানা আলোচনা।

সূত্র মতে, গত ২২ নভেম্বর আলÑমদিনা ক্লিনিকে বাগআঁচড়ার শংকরপুর গ্রামের খোকা খার মেয়ে খোদেজা সিজার করতে যান। তিনি এই ক্লিনিকে সিজার করার জন্য পূর্ব থেকে চিকিৎসা নিয়ে আসছিলেন। শনিবার সকাল ৯টার সময় তার সিজার অপারেশনকারী ডাক্তার মারুফ হোসেন অতিরিক্ত রক্তক্ষণের পর তাকে যশোর সদর হাসপাতালে চিকিৎসা করতে পাঠায় বলে সূত্রটি জানায়। কিন্তু প্রসূতি নাভারন পর্যন্ত পৌঁছালে মারা যায়। ডাক্তার মারুফ নাভারন সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার।

নিহত খোদেজার বড় বোন সফুরা বেগম জানান, খোদেজাকে সিজার করার জন্য আলমদিনা হাসপাতালে ২২ নভেম্বর বাগআঁচড়া আল-মদিনা হাসপাতালে নেয়া হয়। ওই দিন ডাক্তার মারুফ এবং হাসপাতালের মালিক কামরুজ্জামান তার রক্ত শূন্যতা আছে বলে জানান। সফুরা বলেন, রাত্রে তাদের কামরুজ্জামান জানান সাতক্ষীরা রক্ত পাওয়া গেছে সকালে তাকে রক্ত দিয়ে অপারেশন করা হবে। সকালে রক্ত আসার আগে প্রসূতির কোমরে ব্যথা হয়। ব্যথা উঠার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানালে তারা একটি ইনজেকশন দেয়। ইনজেকশনের পর তার ব্যথা প্রচণ্ড ওঠে। এরপর স্বাভাবিকভাবে কিছু সময় পর একটি কন্যা সন্তান প্রসব করেন। তবে সে সময় প্রসূতি খোদেজার অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়। এ রক্তক্ষরণে আল-মদিনা ক্লিনিকের মালিক এবং ডাক্তার হিসেবে পরিচিত কামরুজ্জামান ও নাভারণ হাসপাতালের ডাক্তার মারুফ ওষুধ দিয়ে সুস্থ করে তোলার চেষ্টা করেন। এক পর্যায়ে বেলা ১২টার সময় যশোর নিয়ে যেতে বলেন। যশোর নিয়ে যাওয়ার পথে নাভারন পৌঁছালে প্রসূতি মারা যান।

নবজাতক কোথায় জানতে চাইলে সফুরা জানান, হাসপাতলের ডাক্তার কামরুজ্জামান ঢাকার একজন উকিলের সাথে যোগাযোগ করে দিয়ে দিয়েছে। কেন দিয়েছে আপনারা বিক্রি করেছেন কিনা জানতে চাইলে তারা বলেন, খোদেজার স্বামী ইন্ডিয়ায় থাকে। তাকে আমরা জানিয়েছি খোদেজা মারা গেছে এবং বাচ্চা একজন নিয়ে গেছে লালন পালনের জন্য। এতে সে কোন আপত্তি করেনি।

স্থানীয় সূত্র জানায়, খোদেজার স্বামী সেলিমকে সফুরা ও তার মা ফোনে জানিয়েছে খোদেজা ও তার বাচ্চা পেটে মারা গেছে। তারা এই বাচ্চাটিকে আল মদিনা ক্লিনিকের মালিক কামরুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করে চার লাখ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছে।

আল মদিনা ক্লিনিকের মালিক কামরুজ্জামান বলেন, শিশুটিকে ঢাকার একজন ব্যবসায়ী নিয়ে গেছে। খোদেজা মারা যাওয়ার পর শিশুটি লালন-পালন করার মত তেমন কেউ ছিল না ওই পরিবারের। শিশুটি চার লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে এবং আপনি কমিশন পেয়েছেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন এটা সত্য নয়।

এ ব্যাপারে শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আতাউর রহমান জানান, এ ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কোন মামলা হয়নি। মামলা হলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরও পড়ুন

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান (রুবেল ভূঁইয়া) উপস্থিত নেতৃবৃন্দকে প্রতিষ্ঠানের চলমান উন্নয়ন এবং মাঠ সম্প্রসারণের কাজ সম্পর্কে অবগত করেন এবং মাদ্রাসা ক্যাম্পাস ঘুরিয়ে দেখান।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসার উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন-এইচ এম ইব্রাহিম

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান রুবেল ভূঁইয়া বলেন,ঐতিহ্যবাহী চাটখিল কামিল মাদ্রাসা একটি শতবর্ষী প্রতিষ্ঠান।জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪ এ প্রতিষ্ঠানটি উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসা শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর ১টার দিকে বাতাসে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে থাকে। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে লামচর গ্রামের সর্দার বাড়ি সংলগ্ন ডোবায় অর্ধগলিত একটি মরদেহ দেখতে পায় তারা।

চাটখিলে বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

বেলায়েত হোসেন আশা করেন দলীয় নেতৃবৃন্দ ও তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সহযোগিতায় সর্বসাধারনের ভালোবাসায় তিনি বিপুল ভোটে চাটখিল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন।

চাটখিলে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বেলায়েত এর মতবিনিময়

নোয়াখালীর চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে চাটখিল উপজেলা প্রেসক্লাবের আয়োজনে চাটখিল কামিল মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি সাংবাদিক মেহেদী হাছান রুবেল ভুঁইয়া’র পৃষ্ঠপোষকতায় ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

Comments are closed.