কঠোর শাস্তির আওতায় আসছেন বাড়িওয়ালারা

115

বাড়িভাড়া নিয়ে দেশের শহরগুলোয় রীতিমতো নৈরাজ্য চলছে। সবচেয়ে বেশি নৈরাজ্য চলছে রাজধানীতে। বাড়ির মালিকরা বছরের শুরুতেই কারণ ছাড়াই ভাড়া বাড়িয়ে দেন। কষ্ট হলেও ভাড়াটিয়ারা মুখ বুজে সহ্য করে যান। বাড়ির মালিকদের এ অন্যায় দেখার যেন কেউ নেই।

বাড়িওয়ালাদের বাড়িভাড়া নিয়ে নৈরাজ্য ঠেকাতে পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। অযৌক্তিকভাবে ভাড়া বাড়ানো হলে বাড়িওয়ালাসহ সংশ্লিষ্টদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে সম্প্রতি ভোক্তা অধিকার আইন-২০০৯ সংশোধন করে ভোক্তা অধিকার আইন-২০১৮ নামে একটি খসড়া তৈরি করেছে অধিদফতর।

সেই খসড়া পর্যালোচনা করে আরও জানা গেছে ভুক্তভোগী ভাড়াটিয়ারা এই আইনের অধীনে বাড়ির মালিকদের অন্যায় কাজের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম লস্কর বলেন, ‘কেবিনেটে এ আইনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। সেখান থেকে ভেটিংয়ে পাঠানো হবে। পরে তা জাতীয় সংসদে আইন পাস হবে বলে আশা রাখছি। আর আইনটি চূড়ান্ত হলে ভোক্তা আইন-২০০৯-এর পরিবর্তে ২০১৮ নামে অভিহিত হবে। সেখানে বাড়ি ভাড়াসহ আরও নতুন বিষয়ে ভোক্তারা সুফল পাবেন।’

তিনি বলেন ‘এছাড়া ভোক্তারা যেন আরও বেশি সুফল পান, এজন্য আইনে বেশকিছু ধারা পরিবর্তন ও সংযোজন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে, যা চূড়ান্ত করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। অধিদফতর ভোক্তার অধিকার অক্ষুণ্ণ রাখতে কাজ করে যাচ্ছে। সপ্তাহের ৬ দিন ৩টি করে বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। রমজানকে ঘিরেও বিশেষভাবে বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে।’

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ বিষয়ক সংগঠন কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সর্বশেষ সমীক্ষায় দেখা যায়, ২৫ বছরে রাজধানীতে বাড়ি ভাড়া বেড়েছে প্রায় ৪০০ শতাংশ। অথচ একই সময়ে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে মাত্র ২০০ শতাংশ। অর্থাৎ নিত্যপণ্যের দামের তুলনায় বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির হার প্রায় দ্বিগুণ।

রাজধানীতে ১৯৯০ সালে পাকা ভবনে দুই কক্ষের একটি বাসার ভাড়া ছিল ২ হাজার ৯৪২ টাকা। ২০১৫ সালে সেই ভাড়া দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ১৫০ টাকা। আর গত বছর এই ভাড়া এসে ঠেকেছে ২১ হাজার ৩৪০ টাকায়। সমীক্ষায় আরও বলা হয়, ২০০৬ সাল থেকে ১০ বছরে ভাড়া বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।

কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ‘নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত মানুষ যেসব এলাকায় বসবাস করেন, সেসব এলাকায় বাড়ির সংখ্যা চাহিদার তুলনায় কম। ফলে বাড়িওয়ালারা ভাড়াটিয়াদের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারেন। তাছাড়া বাড়ি ভাড়া, গ্যাস, পানি, বিদ্যুতের বিল বাড়ায় ঢাকাবাসীর দৈনন্দিন ব্যয় বাড়ছে। বাড়ি ভাড়া নিয়ে যে আইন আছে, তা ভাড়াটিয়া সহায়ক নয়।

তাই সরকারের আইন প্রয়োগের বিষয়ে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি গৃহায়ন কর্মসূচির উদ্যোগ বাড়াতে হবে। তবে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের খসরা আইন পাস হয়ে বাস্তবায়ন করা হলে ভাড়াটিয়াদের দীর্ঘশ্বাস একটু হলেও কমবে।’

আরও পড়ুন

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান (রুবেল ভূঁইয়া) উপস্থিত নেতৃবৃন্দকে প্রতিষ্ঠানের চলমান উন্নয়ন এবং মাঠ সম্প্রসারণের কাজ সম্পর্কে অবগত করেন এবং মাদ্রাসা ক্যাম্পাস ঘুরিয়ে দেখান।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসার উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন-এইচ এম ইব্রাহিম

মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মো.মেহেদী হাছান রুবেল ভূঁইয়া বলেন,ঐতিহ্যবাহী চাটখিল কামিল মাদ্রাসা একটি শতবর্ষী প্রতিষ্ঠান।জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪ এ প্রতিষ্ঠানটি উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসা শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর ১টার দিকে বাতাসে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে থাকে। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে লামচর গ্রামের সর্দার বাড়ি সংলগ্ন ডোবায় অর্ধগলিত একটি মরদেহ দেখতে পায় তারা।

চাটখিলে বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

বেলায়েত হোসেন আশা করেন দলীয় নেতৃবৃন্দ ও তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সহযোগিতায় সর্বসাধারনের ভালোবাসায় তিনি বিপুল ভোটে চাটখিল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন।

চাটখিলে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বেলায়েত এর মতবিনিময়

নোয়াখালীর চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে চাটখিল উপজেলা প্রেসক্লাবের আয়োজনে চাটখিল কামিল মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি সাংবাদিক মেহেদী হাছান রুবেল ভুঁইয়া’র পৃষ্ঠপোষকতায় ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

Comments are closed.