সেনবাগে অপহরন মামলার ভিকটিম জয়াকে প্রেমিকের ভগ্নিপতির বাড়ি থেকে উদ্বার

0 88

নোয়াখালীর সেনবাগে গোপনে সংবাদ পেয়ে থানা পুলিশ নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার ভিকটিম জয়ারানী দাস তার প্রেমিকের ভগ্নিপতির বাড়ি থেকে উদ্বার করেছে। রবিবার সকাল ১১টা উপজেলার আজিজপুর গ্রামের মামলার আসামী জয়া রানীর প্রেমিক মিজানুর রহমান এর ভগ্নিপতি তানভির হাসান সজিবের ভাড়া করা বাসা থেকে তাকে উদ্বার করে সেনবাগ থানার এস আই মাহফুজ। জয়ারানী কুমিল্লা জেলার লাঙ্গলকোট উপজেলার ডালুয়া গ্রামের শ্রী নিতাই চন্দ্র দাসের মেয়ে। এ ঘটনায় জয়ারানীর মা রিতা রানী প্রিয়া বাদী হয়ে মিজানুর রহমানের বাবা,মা, ভাই কে আসামী করে সেনবাগ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলা নং ২৭। তারিখ ৩০.০৯.২০১৮।

আসামী করে সেনবাগ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলা নং ২৭। তারিখ ৩০.০৯.২০১৮।

স্থানিয় সুত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা জেলার লাঙ্গলকোট উপজেলর ডালুয়া গ্রামের শ্রী নিতাই চন্দ দাসের পরিবার বিয়ের পর থেকে তার শ্বশুর বাড়ী কাদরা গ্রামের মালি বাড়ীতে থাকতো। সে খান থেকে মেয়ে জয়ারানী দাস স্কুল কলেজে পড়া লেখা চালিয়ে আসছে। এর মধ্যে পরিচয় হয় জিরুয়া গ্রামের ছমদ মিয়ার পুত্র মিজানুর রহমানের সাথে। সে সুত্র ধরে তাদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। দীর্ঘ দিনের তাদের এ সর্ম্পক চলার মধ্যে গত ২৮ সেপ্টেম্বর ভোর রাতে জয়া তার নানার বাড়ী কাদরা থেকে নীজে পালিয়ে মিজানুর রহমানের কাছে ঢাকায় চলে আসে। ৩০ সেপ্টেম্বর জয়া কোটের মাধ্যমে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান ধর্ম গ্রহন করেন। বর্তমান নাম মোসাম্মদ হোমায়েরা। একই দিন তারা বিয়ে কাজও সম্পন্ন করেন। ৩০ সেপ্টেম্বর জয়ারানী দাস জয়ার মা রিতা রানী প্রিয়া বাদী হয়ে তার মেয়ে অপহরণের অভিযোগ এনে সেনবাগ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। ৭ অক্টোম্বর মামলার ভিকটিম জয়ারানী দাস কে উদ্বার করেছে পুলিশ।
ভিকটিম উদ্বারের বিষয়টি কে নিশ্চিত করেছেন সেনবাগ থানার এস আই মাহফুজ।

আরও পড়ুন
আপনার মন্তব্য লিখুন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশিত হবে না।