১০ সন্তানের মা ভাত পায় না, করেন ভিক্ষা!

75

নেত্রকোনায় ১০ সন্তানের মা সত্তর বছর বয়সেও ভিক্ষা করে খাচ্ছেন। তাকে কোনো কোনো দিন উপোষও থাকতে হয়। অথচ ছেলে-মেয়েরা সবাই সচ্ছল।
জানা গেছে, কেন্দুয়া পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের হরিয়ামালা গ্রামের মনছুব আলীর স্ত্রী জরিনা বেগম। কয়েক বছর আগে স্বামী মারা যাওয়ার পর তার দুর্দশা শুরু হয়।

প্রতিবেশীরা জানান, জরিনা বেগমের ৭ ছেলে ও ৩ মেয়ে।  ছেলেরা সবাই কাজকর্ম করেন। কিন্তু কেউ মাকে খাবার দেন না। গত দুই বছর ধরে তিনি ভিক্ষা করছেন। এ বয়সে শরীর খারাপ থাকলে ভিক্ষা করতে পারেন না। তখন না খেয়েই শুয়ে থাকেন।

ওই বৃদ্ধার কোনো ছেলে বা তাদের বউ খেতে দেন না। এমনকি খোঁজ-খবর নেন না। বড় ছেলে নূরুল ইসলাম (৫৫), লকুজ মিয়া, সালাম মিয়াসহ অন্যান্য সন্তানরা বাড়িতেই বসবাস করেন। তবে কেউ তাদের মাকে খেতে দেন না।

এ প্রসঙ্গে জরিনা বেগম জানান, আমার কোনো সন্তান নেই। আমার কেউ নেই। শনিবার রাতে দুইশ’ গ্রাম চাল থাকলেও তিনি রান্না করেননি। কারণ, সকালে খেতে হবে।

খবর পেয়ে কেন্দুয়ার কল্যাণী ফাউন্ডেশনের সভাপতি কল্যাণী হাসান খোঁজ নিতে জরিনা বেগমের বাড়িতে গেলে তাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলেন।

কল্যাণী হাসান জানান, আমি ওই বৃদ্ধার আজীবনের দায়িত্ব নিতে চাই। তিনি যদি আমার বাড়িতে যেতে চান নিয়ে যাব। না গেলে তার কাপড় চোপড়সহ ভরণপোষণের দায়িত্ব নেব।

আরও পড়ুন

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর ১টার দিকে বাতাসে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে থাকে। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে লামচর গ্রামের সর্দার বাড়ি সংলগ্ন ডোবায় অর্ধগলিত একটি মরদেহ দেখতে পায় তারা।

চাটখিলে বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

বেলায়েত হোসেন আশা করেন দলীয় নেতৃবৃন্দ ও তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সহযোগিতায় সর্বসাধারনের ভালোবাসায় তিনি বিপুল ভোটে চাটখিল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন।

চাটখিলে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বেলায়েত এর মতবিনিময়

নোয়াখালীর চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে চাটখিল উপজেলা প্রেসক্লাবের আয়োজনে চাটখিল কামিল মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি সাংবাদিক মেহেদী হাছান রুবেল ভুঁইয়া’র পৃষ্ঠপোষকতায় ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

তিনি দেশবাসীকে মাতৃভাষায় বুঝে বুঝে কুরআন পাঠের আহ্বান জানান।

সারাদেশে অর্থসহ কুরআন পাঠ দিবস পালিত

Comments are closed.