সোনাইমুড়ীতে দাফনের ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

পরকীয়া সম্পর্কের কারণে শ্বাসরোধ করে হত্যা

148

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে শাহ আলম আজমী ওরফে আরজু হত্যার ৪৪ দিন পর মঙ্গলবার সকালে আদালতের নির্দেশে লাশ উত্তোলন করে পিবিআই। জেলা প্রশাসক কার্যলয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রোকনুজ্জামন খানের নেতৃত্বে পিবিআই ও থানা পুলিশের সহায়তায় পারিবারিক কবরস্থান থেকে তার লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়।
এলাকাবাসী ও মামলা সূত্রে জানা যায়, শাহ আলম আজমী ওরফে আরজু বিদেশে থাকার সুযোগে তার বোন লাকি আক্তারের ছেলে রনি (২৫) এর সাথে স্ত্রী সিমা আক্তার শিমু (৩২) এর পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে উঠে। একপর্যায়ে মামি-ভাগ্নে টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়ে যায়। তাদের অনৈতিক সম্পর্ক বিষয়ে একাধিকবার এলাকায় শালিস হয়। আরজু দেশে ফিরে স্ত্রী শিমুকে খুঁজে বের করে ফের সংসার শুরু করেন। আজমীর কোটি টাকার সম্পদ আত্মসাৎ করার জন্য স্ত্রী শিমু ও তার প্রেমিক রনি আরজুকে খাবারের সঙ্গে বিষাক্ত দ্রব্য মিশিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে।
উল্লেখ্য যে, গত ২৭ জানুয়ারি স্ত্রী পরকীয়া জের ধরে জুনুদপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মন্নানের ছেলে কাতার প্রবাসী শাহ আলম আজমী ওরফে আরজুকে খাবারের সঙ্গে বিষাক্ত দ্রব্য মিশিয়ে ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। প্রথমে আত্মহত্যা বলে তার লাশ দাফন করা হয়। পরে ঘটনা জানাজানি হলে স্থানীয় মেম্বার মো. বাবলু আহমদ বাদী হয়ে গত ৫ ফেব্রুয়ারি নোয়াখালী ৩নং আমলী আদালতে অভিযোগ দায়ের করেন।

আরও পড়ুন

নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেছেন সহকারী প্রোগ্রামার,ইউআইটিআরসিই, ব্যানবেইস মো.জহির উদ্দিন।

নারায়নপুর আর কে উচ্চবিদ্যালয়ের কমিটি গঠন,আবু তালেব সদস্য নির্বাচিত

এ সময় বক্তারা আদালতের রায় ও ডাক্তারের চিকিৎসা পত্র বাংলা ভাষায় লিপিবদ্ধ করার জন্য জোরালো দাবি জানান।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

অল্পদিনের মধ্যেই এখানকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড গতিশীল হবে জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো অন্যায়, অবিচার, অনিয়ম ও চাঁদাবাজ আমার কাছে প্রশ্রয় পাবে না।

নিজ এলাকায় জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন এইচ এম ইব্রাহিম এমপি

মফস্বলে সাংবাদিকতা করা একটা চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম।

মফস্বল সাংবাদিকতা করা একটা চ্যালেঞ্জ – এইচ এম ইব্রাহিম

Comments are closed.