রাজাকারের তালিকায় হাতিয়ার কেউ নেই !

30

সদ্য প্রকাশিত প্রথম দফায় রাজাকারের তালিকায় নোয়াখালী জেলার ১২ জনের নাম থাকলেও তালিকায় হাতিয়ার একজনও নেই।  তাহলে হাতিয়া কী ওই সময় রাজাকারমুক্ত ছিল ?  পাকহানাদার বাহিনী যখন হাতিয়ায় এসে শতাধিক মানুষের বাড়ি ঘরে অগ্নিসংযোগসহ ৪/৫ জন মুক্তিকামী লোককে হত্যা করেছে সেই দিন পাক বাহিনীর সহযোগী হিসেবে স্থানীয় যারা ছিল ওরা কারা ?

নোয়াখালীতে যে ১২জনের নাম রাজাকারের তালিকায় স্থান পেয়েছে এর মধ্যে সদর উপজেলার আমিনুল্লাহ চৌধুরীর ছেলে সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী, মৌলভী শাহাদাত হোসেনের ছেলে সৈয়দ মো. শামসুল আলম, মৌলভী নুর আহমেদের ছেলে আবদুল মোমেন, মো. হোসেন মিয়ার ছেলে ফয়েজ আহমেদ মিয়া, মৌলভী আতিকুল্লাহর ছেলে মাস্টার আবদুল ওদুদ।

বেগমগঞ্জ উপজেলার লোহান আলী কেরানীর ছেলে সিরাজুল ইসলাম, মৌলবী মনতাজ মিয়ার ছেলে মনিরুদ্দিন, মাওলানা সাইদ আশরাফ আলীর ছেলে মাওলানা সাইদ মোহাম্মদ আতাউল কাদরি।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার হাজী শেখ আহমেদ মিয়ার ছেলে মাহফুজুল হক মিয়া, মুন্সি লুৎফুল হকের ছেলে মাওলানা জয়নাল আবেদীন, মৌলবী আমিন উল্যাহর ছেলে একরামুল হক ও সাইদ আহমদ।

আরও পড়ুন

নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেছেন সহকারী প্রোগ্রামার,ইউআইটিআরসিই, ব্যানবেইস মো.জহির উদ্দিন।

নারায়নপুর আর কে উচ্চবিদ্যালয়ের কমিটি গঠন,আবু তালেব সদস্য নির্বাচিত

এ সময় বক্তারা আদালতের রায় ও ডাক্তারের চিকিৎসা পত্র বাংলা ভাষায় লিপিবদ্ধ করার জন্য জোরালো দাবি জানান।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

অল্পদিনের মধ্যেই এখানকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড গতিশীল হবে জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো অন্যায়, অবিচার, অনিয়ম ও চাঁদাবাজ আমার কাছে প্রশ্রয় পাবে না।

নিজ এলাকায় জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন এইচ এম ইব্রাহিম এমপি

মফস্বলে সাংবাদিকতা করা একটা চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম।

মফস্বল সাংবাদিকতা করা একটা চ্যালেঞ্জ – এইচ এম ইব্রাহিম

Comments are closed.