প্রধানমন্ত্রী জানতে চাইলেন মালেক উকিল মেডিকেল কলেজকে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণ হয়নি কেন?
করোনার সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সে আজ সকালে কথা বলা বলেছেন চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে। নোয়াখালী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কথা বলার এক পর্যায়ে জেলা সিভিল সার্জন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জানান, নোয়াখালীর কোন হাসপাতালে সিসিইউ ও আইসিইউ নেই। নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল করে দেওয়া হলে এখানে আইসলিউশন বেড স্থাপন করা যেতে পারে। এক পর্যায়ে তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, এ হাসপাতালটি অতি জরাজীর্ণ। এই পর্যায়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সিভিল সার্জনকে বলেন, আব্দুল মালেক মেডিকেল কলেজের সাথে ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল হওয়ার কথা। তা হয়নি কেন? এসময় সিভিল সার্জন বা উপস্থিত জেলা কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর এই প্রশ্নের কোন সদুত্তর দিতে পারেননি। এই সময় প্রধানমন্ত্রীর চেহারায় বিরক্তির ভাব লক্ষ্য করা যায়, এর আগে জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জানান, আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজে অত্যাধুনিক মাইক্রোবায়োলজি ল্যাব রয়েছে, রয়েছে পর্যাপ্ত জনবল। এখানে যদি কোভিড-১৯ পরীক্ষার সুযোগ করে দেওয়া হয় তাহলে প্রবাসী অধ্যুষিত এই জেলার মহামারী ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থেকে রক্ষা পেতে পারে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী সিভিল সার্জনের কাছে জানতে চান, এই জেলায় কত জনের টেস্ট করা হয়েছে উত্তরে সিভিল সার্জন জানান, ১৯ জনের। এই ১৯ জনের কারোই পজিটিভ রেজাল্ট আসেনি। এতে প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করেন।
Comments are closed.