নোয়াখালীর মানুষ খেয়েই উঠে চলে আসে, কিন্তু কেন?

267

সারা বাংলাদেশের মানুষের কাছেই প্রচলন আছে যে নোয়াখালী অঞ্চলের মানুষরা নাকি খেয়েই উঠে যায়, অর্থাৎ খাওয়া শেষ হলেই আর দেরি না করে উঠে চলে আসে। খাওয়া শেষ করে এই উঠে চলে আসাটাকে অনেকে নেতিবাচক ভাবে দেখে, কেউ কেউ এটাকে আদবের বরখেলাফ মনে করে থাকেন। সবাই বলে নোয়াখাইল্যারা আদব কায়দা জানে না তাই খাওয়া শেষ হতে না হতেই বলে ‘অ্যাঁই যাইয়ের’।

অবশেষে দীর্ঘদিন পর এই কৌতুহলের রহস্য জানা গেল, কেন নোয়াখাইল্যারা খেয়েই উঠে চলে আসে। নোয়াখালীর কয়েকজন বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে এর প্রধান দুইটি যোক্তিক কারণ জানা গেছে।

তারা বলেন-

এক. নোয়াখালীর মানুষ খুব পরিশ্রমী এবং সময়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল যার কারণে তারা খাওয়া শেষ করে বসে থেকে সময়ের অপব্যবহার করে না। সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে জানে বলেই নোয়াখালী অঞ্চলের মানুষের সারা বিশ্বে সফল তারা।

দু্ই. আমরা সাধারণত কারো বাসায় দাওয়াত খেতে গেলে আত্বীয়রা সারাদিন কত কষ্ট করে অনেক কিছু রান্না করে। সারা দিন খাটা-খাটুনি করার পর মানুষের বিশ্রামের প্রয়োজন হয়। এখন কেউ যদি খাওয়া শেষ হওয়ার পরেও বসে থাকে তাহলে মানুষ মনে মনে বিরক্ত হয় এবং কষ্ট পায় যার কারণে নোয়াখাইল্যারা খেয়ে আর দেরী করে না এবং মানুষ কে বিশ্রামের সুযোগ করে দেয়।

আরও পড়ুন

নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেছেন সহকারী প্রোগ্রামার,ইউআইটিআরসিই, ব্যানবেইস মো.জহির উদ্দিন।

নারায়নপুর আর কে উচ্চবিদ্যালয়ের কমিটি গঠন,আবু তালেব সদস্য নির্বাচিত

এ সময় বক্তারা আদালতের রায় ও ডাক্তারের চিকিৎসা পত্র বাংলা ভাষায় লিপিবদ্ধ করার জন্য জোরালো দাবি জানান।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

অল্পদিনের মধ্যেই এখানকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড গতিশীল হবে জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো অন্যায়, অবিচার, অনিয়ম ও চাঁদাবাজ আমার কাছে প্রশ্রয় পাবে না।

নিজ এলাকায় জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন এইচ এম ইব্রাহিম এমপি

মফস্বলে সাংবাদিকতা করা একটা চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম।

মফস্বল সাংবাদিকতা করা একটা চ্যালেঞ্জ – এইচ এম ইব্রাহিম

Comments are closed.