না ফেরার দেশে চলে গেলেন শিল্পী শাহনাজ রহমতুল্লাহ

153

দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী শাহনাজ রহমতুল্লাহ আর নেই। শনিবার (২৩ মার্চ) রাজধানীর বারিধারায় নিজ বাসায় মারা যান তিনি।

সঙ্গীতশিল্পী শফিক তুহিন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শফিক তুহিন জানান, বারিধারার বাসায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন শাহনাজ রহমতুল্লাহ। নৃত্যশিল্পী ডলি ইকবাল জানিয়েছেন, রাত সাড়ে ১১টার দিকে মারা যান তিনি।

১৯৫২ সালে জন্ম নেন এই শিল্পী। মাত্র ১১ বছর বয়সে ১৯৬৩ সালে রেডিও এবং চলচ্চিত্রের গানে যাত্রা শুরু করেন তিনি। ১৯৬৪ সালে টেলিভিশনে প্রথম গান করেন। শাহনাজের বড় ভাই সুরকার আনোয়ার পারভেজ ছিলেন গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ারের বন্ধু। সে সুবাদে শাহনাজদের বাসায় যেতেন। ফলে শাহনাজের অনেক গান গাজীর লেখা আর আনোয়ার পারভেজের সুরে। আনোয়ার পারভেজ ছাড়াও আলাউদ্দিন আলী, খান আতা প্রমুখের সুরে গান গেয়েছেন শাহনাজ।

শাহনাজের আরেক ভাই ছিলেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও গায়ক জাফর ইকবাল।

একতারা তুই দেশের কথা বলরে‌ এবার বল, এক নদী রক্ত পেরিয়ে, একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়ে, আমায় যদি প্রশ্ন করে, যে ছিল দৃষ্টির সীমানায়সহ অসংখ্য গান গেয়েছেন শাহনাজ রহমতুল্লাহ।

এছাড়া বিখ্যাত ছুটির ফাঁদে চলচ্চিত্রে ‘সাগরের সৈকতে, কে যেন দূর থেকে’ গানটির জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পেয়েছেন এই শিল্পী।

শাহনাজ রহমতুল্লাহ ও আবুল বাশার রহমতুল্লাহ দম্পতির এক ছেলে ও এক মেয়ে দুজনেই প্রবাসী।

আরও পড়ুন

নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেছেন সহকারী প্রোগ্রামার,ইউআইটিআরসিই, ব্যানবেইস মো.জহির উদ্দিন।

নারায়নপুর আর কে উচ্চবিদ্যালয়ের কমিটি গঠন,আবু তালেব সদস্য নির্বাচিত

এ সময় বক্তারা আদালতের রায় ও ডাক্তারের চিকিৎসা পত্র বাংলা ভাষায় লিপিবদ্ধ করার জন্য জোরালো দাবি জানান।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

অল্পদিনের মধ্যেই এখানকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড গতিশীল হবে জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো অন্যায়, অবিচার, অনিয়ম ও চাঁদাবাজ আমার কাছে প্রশ্রয় পাবে না।

নিজ এলাকায় জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন এইচ এম ইব্রাহিম এমপি

মফস্বলে সাংবাদিকতা করা একটা চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম।

মফস্বল সাংবাদিকতা করা একটা চ্যালেঞ্জ – এইচ এম ইব্রাহিম

Comments are closed.