এক নজরে নোয়াখালীর নতুন জেলা প্রশাসক খোরশেদ আলম খান

416

মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান বীর চট্টলার পটিয়া উপজেলার কুসুমপুরা ইউনিয়নের মনসা গ্রামের সুযোগ্য সন্তান। পিতার নাম মোহাম্মদ শাহ আলম খান আর মাতার নাম শামছুন নাহার।

শিক্ষাজীবন:

দক্ষিণ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৮৮ সালে এসএসসি, পটিয়া সরকারী কলেজ থেকে ১৯৯০ সালে এইচএসসি এবং দেশের অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিদ্যা বিভাগ থেকে কৃতিত্বের সাথে বিএসসি ও এমএসসি ডিগ্রী অর্জন করেন।

পরবর্তীতে ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ বেডফোর্ডশায়্যার থেকে ইনফরমেশন সিস্টেম এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রী নেওয়া খোরশেদ ২২তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের একজন গর্বিত সদস্য।

কর্মজীবন:

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সম্মানিত উপ-সচিব, মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের প্রাণের নোয়াখালীর নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে পদায়ন পেয়েছেন।

খোরশেদ আলম খান এর আগে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ ও বুড়িচং উপজেলায় নির্বাহী অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ২০০৩ সালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, যশোর এ যোগদান করেন। এরপর সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে তিনি পর্যায়ক্রমে কক্সবাজার সদর, লংগদু-রাঙ্গামাটি, হোমনা-কুমিল্লা এবং চকোরিয়া-কক্সবাজারে সুনামের সাথে দায়িত্বপালন করেন।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে অগ্রসৈনিক খান দীর্ঘ প্রায় সাড়ে তিন বছর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রামের উপসচিব ও ডোমেন স্পেশালিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন। মূলত তার সুদক্ষ নেতৃত্বেই বর্তমান সময়ে বহুল ব্যবহৃত “ই-নথি সিস্টেম” ডেভেলপমেন্ট হয় এবং পরবর্তীতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সহযোগিতায় তার টিম দেশের সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ/অধিদপ্তরসহ সর্বমোট প্রায় চার হাজার সরকারি দপ্তরে ই-নথির সফল বাস্তবায়ন করে। সর্বশেষ তিনি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার এর একান্ত সচিব হিসেবে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশনে সরাসরি জড়িত ছিলেন।

কর্মজীবনের সকল সেক্টরে সততা এবং সফলতার সাথে দায়িত্বপালন করা খোরশেদ আলম খানের এই পদোন্নতিতে তার নিজ উপজেলা চট্টগ্রামের পটিয়া এবং নিজ গ্রাম কুসুমপুরা ইউনিয়নের মনসা গ্রামের সাধারণ মানুষের পাশাপাশি এমন একজন পরীক্ষিত ডিজিটাল কর্মকর্তাকে জেলা প্রশাসক হিসেবে পেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক আশা ও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছে নোয়াখালী জেলার মানুষও!

নোয়াখালীবাসীর উচ্ছাস:

এখন নোয়াখালীর প্রতিটি অতিথি পরায়ণ মানুষের মনে একটাই সংশয় একটা জিজ্ঞাসা সাবেক জেলা প্রশাসক তন্ময় দাসের মত স্বীয় কর্মদক্ষতা,নিষ্ঠা ও ভ্রাতৃপ্রতীম আচরণ দিয়ে নতুন জেলা প্রশাসক খোরশেদ সাহেব কি পারবে নোয়াখালীর মানুষের মন জয় করে নিতে,পারবে কি উনার রেখে যাওয়া ফোরলেন সড়কসহ সকল অসমাপ্ত কাজগুলোকে সমাপ্ত করে একটি সুস্থ্য-সুন্দর ও আধুনিক নোয়াখালী বিনির্মাণ করতে—?

আলোকিত চাটখিল পত্রিকার পক্ষ থেকে মুঠোফোনে নোয়াখালীবাসীর উদ্দেশ্যে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আগামী সোমবার আমি কাজে যোগদান করব। আমি কাজের মানুষ, কাজকে ভালোবাসি। নোয়াখালীবাসীর জন্য আমি কাজ করতে চাই, তাই আপনাদের সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। সকলে মিলে আমরা ভালো কিছু করতে পারব। আর কয়েকটা দিন পর দেখা হচ্ছে সকলের সাথে।”

সমগ্র নোয়াখালীবাসী এখন নতুন পদায়িত জেলা প্রশাসকের শুরু ও শেষটা দেখার অপেক্ষায়!

অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো আলোকিত চাটখিল পরিবারের পক্ষ থেকে।

আরও পড়ুন

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর ১টার দিকে বাতাসে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে থাকে। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে লামচর গ্রামের সর্দার বাড়ি সংলগ্ন ডোবায় অর্ধগলিত একটি মরদেহ দেখতে পায় তারা।

চাটখিলে বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

বেলায়েত হোসেন আশা করেন দলীয় নেতৃবৃন্দ ও তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সহযোগিতায় সর্বসাধারনের ভালোবাসায় তিনি বিপুল ভোটে চাটখিল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন।

চাটখিলে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বেলায়েত এর মতবিনিময়

নোয়াখালীর চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে চাটখিল উপজেলা প্রেসক্লাবের আয়োজনে চাটখিল কামিল মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি সাংবাদিক মেহেদী হাছান রুবেল ভুঁইয়া’র পৃষ্ঠপোষকতায় ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

তিনি দেশবাসীকে মাতৃভাষায় বুঝে বুঝে কুরআন পাঠের আহ্বান জানান।

সারাদেশে অর্থসহ কুরআন পাঠ দিবস পালিত

Comments are closed.