২৫ হাজার রোহিঙ্গার জন্য প্রস্তুত ভাসান চর

221

নোয়াখালীর ভাসান চরে ২৫ হাজার রোহিঙ্গাকে স্থানান্তরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। ঘূর্ণিঝড় তিতলি মোকাবিলার প্রস্তুতি তুলে ধরতে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। এক লাখ রোহিঙ্গার জন্য ভাসান চরে অবকাঠামো নির্মাণসহ যে আশ্রয়ণ প্রকল্প সরকার বাস্তবায়ন করছে, গত ৪ঠা অক্টোবর তার উদ্বোধন করার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রীর। কিন্তু সময় স্বল্পতায় তিনি এখনও ভাসান চরে যাননি। মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী যেদিন সময় দেবেন সেদিন ভাসান চরের প্রকল্পের উদ্বোধন করা হবে, আমরা প্রস্তুত, সেখানে ২৫ হাজার রোহিঙ্গাকে নেয়ার মতো সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। গত কয়েক দশক ধরে কক্সবাজারের শরণার্থী শিবির ও তার বাইরে অবস্থান নেয়া চার লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে নিয়ে সামাজিক নানা সমস্যা সৃৃষ্টির প্রেক্ষাপটে তাদের নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার কাছে মেঘনার মোহনার দ্বীপ ভাসান চরে সরিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা নেয় সরকার।

গত বছরের আগস্টের শেষে মিয়ানমারের রাখাইনে নতুন করে সেনা অভিযান শুরু হলে আবারও রোহিঙ্গার ঢল নামে। এ দফায় সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা সীমান্ত পেরিয়ে কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়।

এরপরই ভাসান চরকে বসবাসের উপযোগী করার উদ্যোগ নেয়া হয়। গত বছরের শেষ দিকে একনেকে ২৩১২ কোটি টাকার প্রকল্প পাস হয়। এর আওতায় প্রায় ১০ হাজার একর আয়তনের ওই চরে এক লাখের বেশি মানুষের বসবাসের জন্য ১২০টি গুচ্ছ গ্রামে ১৪৪০টি ব্যারাক হাউজ ও ১২০টি আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণের কাজ শুরু হয়। হাতিয়া থানাধীন চর ঈশ্বর ইউনিয়নের ভাসান চরে এই আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। পুরোপুরি সরকারি অর্থায়নের এ প্রকল্পের কাজ ২০১৯ সালের নভেম্বরের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারিত আছে।
ভাসন চরে এক লাখ রোহিঙ্গাকে ‘অস্থায়ীভাবে’ রাখা হবে জানিয়ে মায়া বলেন, তারা মিয়ানমারের নাগরিক। ওই দেশের নাগরিক হিসেবে সম্মানের সঙ্গে দেশে ফিরে যাবে- এটাই আমরা চাই।

তিনি বলেন, যখন রোহিঙ্গারা আসে তখন ছিল হাড্ডিসার, কাপড় ছিল না, চেহারা ছিল না। বস্ত্র নাই, কিচ্ছু নাই। এখন যদি যান দেখেন কি অবস্থা, হৃষ্টপুষ্ট আছে। ভাসান চরের পুরো প্রকল্পের ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে জানিয়ে এ প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলছেন, রোহিঙ্গাদের জন্য থাকার ঘর করা হয়েছে, সাইক্লোন শেল্টার করা হয়েছে, মালামাল রাখার গোডাউন রয়েছে, বাঁধ নির্মাণ এবং সমুদ্র থেকে মালামাল নামাতে জেটি করা হয়েছে।

 

আরও পড়ুন

মো: জসিম উদ্দিন বলেন, আমি এ গ্রামেরই সন্তান তাই যেকোনো দুর্যোগ মুহূর্তে আমি আমার সামর্থ্য অনুযায়ী গ্রামের মানুষকে সহযোগিতা করার চেষ্টা করি।

চাটখিলে শিল্পপতি জসিম উদ্দিনের কম্বল বিতরণ

বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, আমরা চাই বাংলাদেশের সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্র ফিরে আসুক।

আমরা চাই বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্র ফিরে আসুক: ব্যারিস্টার খোকন

চাটখিল উপজেলা জামায়াতের উদ্যোগে চাটখিল পৌরবাজারের আজিজ সুপার মার্কেট প্রাঙ্গণে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

চাটখিলে পল্টন ট্রাজেডি উপলক্ষে জামায়াতের বিশাল সভা

অভিযান শেষে যারা পুনরায় রাস্তা দখল করে ব্যবসা পরিচালনা করেছে ছবি দেখে সনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

চাটখিলে পুনরায় রাস্তা ও ফুটপাথ দখল উচ্ছেদ অভিযান ও বাজার মনিটরিং

প্রতিষ্ঠানটির সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল মান্নান কামরুল বলেন, 'মিঠু স্যার দীর্ঘদিন থেকে এখানে শিক্ষকতা করছেন। উনার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ অতীতে আমরা কখনো শুনিনি।

চাটখিলে শিক্ষকের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ প্রধান শিক্ষক

Comments are closed.