প্রেম ভাতৃত্ব ও বঞ্চনার কবি ইমামুল হাসান তোহা
এপর্যন্ত তিনি প্রায় হাজারখানেক কবিতা, গান,নাটক ও ছোটগল্প রচনা করেন।
তারুণ্যদীপ্ত এই কবি ১৯৯৪ সালের ২ অক্টোবর নোয়াখালী জেলা চাটখিল উপজেলার সানোখালী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
জানিনা কেন এলে তুমি আমার মনে/ স্বপ্নের সিঁড়ি দিয়ে মনের গহীনে/ আমার দু’চোঁখ যেন তোমার ছায়া/অগোছালো স্বপ্ন তোমারই ছোঁয়া…..
হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া এমন অসংখ্য কবিতার জন্মদাতা কবি ইমামুল হাসান ত্বোহা।
তারুণ্যদীপ্ত এই কবির জন্ম ১৯৯৪ সালের ২ অক্টোবর। তার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালী জেলা চাটখিল উপজেলার সানোখালী গ্রামে।
মাত্র ২৭ বছর বয়সে কবি ইমামুল হাসান ত্বোহা বাংলাদেশের সাহিত্য অঙ্গনে আলাদা করে নিজের অবস্থান তৈরি করে নেন। বিশেষ করে তরুণদের কাছে তার সৃষ্টি দিনে দিনে আরো উজ্জ্বল হয়ে ধরা দিচ্ছে। এই অল্প সময়ের জীবনে এত প্রাণ, এত উদ্দামতা, এত গতিময়তা, এত দ্রোহ খুব কমই দেখা যায়।
তাঁর কবিতায় মূলত প্রেম, ভাতৃত্ব, বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও বিরহ বঞ্চনার কথা বলে।
কলেজ জীবনেই সাহিত্যচর্চা আর লেখালেখির হাতেখড়ি। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে রাজনীতি, সাংস্কৃতিক ও সাহিত্য আন্দোলনে নিজেকে ব্যস্ত রাখায় একাডেমিক শিক্ষায় তিনি অনেকটা অনিয়মিত।
লেখালেখির পাশাপাশি তিনি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন। ব্যক্তিজীবনে শত বাঁধা বিপত্তি এলেও তার প্রতিভার জোর তাকে দমে যেতে দেয়নি। তার অসাধারণ লেখন শৈলীর মাধ্যমে স্থানীয় পর্যায়ে তিনি প্রেম ও ভাতৃত্বের কবি হিসেবে বেশ পরিচিতি লাভ করেন।
এপর্যন্ত তিনি প্রায় হাজারখানেক কবিতা, গান,নাটক ও ছোটগল্প রচনা করেন।
তবে তার ভাগ্য অনেকটা কবি জীবনানন্দ দাশের মতই! জীবদ্দশায় যেমন তার নামের সুবিচার হয়নি ঠিক একই ভাবে বেঁচে থাকতে কবি ইমামুল হাসান ত্বোহার নামের সুবিচার হবে কিনা সেই আক্ষেপ থেকেই যায়।
Comments are closed.