লক্ষ্মীপুরে সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া নিয়ে চরম নৈরাজ্য যাত্রীদের ক্ষোভ
লক্ষ্মীপুরে গত এক-দেড় মাসে সিএনজি অটোরিকশা মহাসড়কে দূর্ঘটনায় কয়েকদিনের মাথায় মৃত্যুর মিছিলে পরিনত হওয়াকে কেন্দ্র করে প্রশাসন ও মালিক সমিতির হস্তক্ষেপে সিএনজি অটোরিকশার চালক সহ যাত্রী হবে ৪ জন। যাহা বি,আর,টি, এ আইনে পিছনে তিনজন, চালক একজন মর্মে লাইসেন্স প্রদান করা হয়।
অর্থাৎ বর্তমানে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে চালকের সামনের দুই সিট খুলে ফেলার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, এতে করে সিএনজি অটোরিকশার চালকেরা অনিয়ম তান্ত্রিক হারে যাত্রীদের কাছ থেকে ভাড়া বৃদ্ধি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।
জানা যায় পূর্বের ভাড়ার দ্বিগুন হাকছে সিএনজি অটোরিকশা চালকেরা, অসহায় যাত্রীরা বাধ্য হয়ে তাদের পকেট উজার করে দিচ্ছে।
১৬ জানুয়ারি, লক্ষ্মীপুর জেলার উপশহর দালাল বাজার এন কে উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব অলিউর রহমান বলেন আগে সিএনজি অটোরিকশার পাঁচ সিট ছিলো, চালকরা মালিকদের জমা দিতে হতো ৫০০ ( পাঁচশত) টাকা, এখন তিন সিট, পূর্বের ন্যায় ভাড়া জমা রাখলে, অর্থাৎ ৩০০ (তিনশত) টাকা দিলেই তো সড়কে সিএনজি অটোরিকশার ড্রাইভারদের অলিখিত চাঁদাবাজি বন্ধ হয়ে যায়।
এবিষয়ে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ২নং দক্ষিণ হামছাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মীর শাহআলম বলেন, বেশির ভাগ সিএনজি অটোরিকশার ড্রাইভার , রিকশার ড্রাইভার থেকে সিএনজি অটোরিকশার ড্রাইভার হয়েছে, এদের নেই কোন প্রশিক্ষণ ও ড্রাইভিং লাইসেন্স, অচিরেই এদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ ও ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আওতায় আনা হলে সড়কে সিএনজি অটোরিকশার সড়ক দূর্ঘটনা কিছুটা হলেও কমবে বলে আমার বিশ্বাস।
Comments are closed.