বিশ্বজুড়ে সাংবাদিক খুন বাড়ছে

170

বিশ্বজুড়ে চলতি বছর সাংবাদিক খুনের হার বেড়েছে। যুদ্ধ ও সংঘাতের ঝুঁকি কমে আসা সত্ত্বেও ২০১৮ সালে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সাংবাদিকরা আরো বেশি হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। বুধবার গণমাধ্যম পর্যবেক্ষণকারী একটি সংস্থার প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র।

দ্য কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট নামের ওই পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আরো জানায়, চলতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে নিহত ৫৩ সাংবাদিকের মধ্যে কেবলমাত্র পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ৩৪ জন খুন হয়েছে।

নিউইয়র্ক ভিত্তিক সংস্থাটি আরো জানায়, ‘এক বছর আগের তুলনায় ২০১৮ সালে প্রায় দ্বিগুণ সাংবাদিক পেশাগত কারণে প্রতিশোধমূলক হত্যার শিকার হয়েছে।’

চলতি সপ্তাহে প্যারিস ভিত্তিক সংস্থা রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার একই ধরনের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্লগার, নগর সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীসহ ৮০ জন সাংবাদিক খুন হয়েছে।
সিপিজে জানিয়েছে, কর্তব্য পালন করতে গিয়ে এ বছর তিন বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাংবাদিক খুন হয়েছে। ২০১৭ সালে খুন হওয়া ৪৭ সাংবাদিকের মধ্যে ১৮ জনকে টার্গেট করে হত্যা করা হয়েছে।

প্রতিবেদনটিতে আরো বলা হয়েছে, ‘আফগানিস্তানে চরমপন্থীরা সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে বেশি হামলা চালায়। এটি সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ দেশ।’

আফগানিস্তানে এপ্রিল মাসে এক বোমা হামলায় কাবুলে এএফপি’র প্রধান শাহ মারাই ও আরো আট সাংবাদিক নিহত হন। ওই ঘটনায় মোট ২৫ জন নিহত হয়।

সিপিজে বলছে, সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগি হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সাংবাদিকদের অধিকার ও নিরাপত্তা সংরক্ষণে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বের অভাবের বিষয়টি ফুটে উঠেছে।

সংস্থাটি আরো জানিয়েছে, তারা ২০১৮ সালে আরো ২৩ সাংবাদিকের হত্যাকাণ্ড তদন্ত করছে। তবে এখন পর্যন্ত পেশাগত কারণে তারা খুন হয়েছেন কিনা তা নিশ্চিত হতে পারেনি।

আরও পড়ুন

বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, আমরা চাই বাংলাদেশের সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্র ফিরে আসুক।

আমরা চাই বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্র ফিরে আসুক: ব্যারিস্টার খোকন

চাটখিল উপজেলা জামায়াতের উদ্যোগে চাটখিল পৌরবাজারের আজিজ সুপার মার্কেট প্রাঙ্গণে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

চাটখিলে পল্টন ট্রাজেডি উপলক্ষে জামায়াতের বিশাল সভা

অভিযান শেষে যারা পুনরায় রাস্তা দখল করে ব্যবসা পরিচালনা করেছে ছবি দেখে সনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

চাটখিলে পুনরায় রাস্তা ও ফুটপাথ দখল উচ্ছেদ অভিযান ও বাজার মনিটরিং

প্রতিষ্ঠানটির সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল মান্নান কামরুল বলেন, 'মিঠু স্যার দীর্ঘদিন থেকে এখানে শিক্ষকতা করছেন। উনার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ অতীতে আমরা কখনো শুনিনি।

চাটখিলে শিক্ষকের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ প্রধান শিক্ষক

টিটু খান বলেন আল-আমিনকে আমি অনেক বিশ্বাস করেছিলাম। কিন্তু সে আমার সাথে এভাবে প্রতারণা করে আমার টাকা পয়সা চুরি করে পালিয়ে যাবে, তা আমি কখনো কল্পনাও করিনি।

চাটখিলের সৌদি প্রবাসী ব্যবসায়ীর দোকান থেকে সাড়ে ১৫ লক্ষ টাকা চুরি

Comments are closed.