ফেনীর একরাম হত্যা : রায়ের ৭২ ঘণ্টায় হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স

102

ফেনীর ফুলগাজী উপজেলা চেয়ারম্যান একরাম হত্যার আলোচিত মামলার রায়ের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে এসেছে। রায় ঘোষণার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বৃহস্পতিবার বিচারিক আদালত থেকে এ ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় পৌঁছায়।
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ড. মো. জাকির হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এখন সুপ্রিম কোর্ট ডেথ রেফারেন্স নথির ভিত্তিতে পেপারবুক প্রস্তুত করবে। পেপারবুক প্রস্তুতত হলেই হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স ও ফাঁসির রায়ের বিরুদ্ধে আসামিদের আপিল শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ মার্চ ফেনীর জেলা ও দায়রা জজ আমিনুল হক চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ৩৯ জনকে মৃত্যুদন্ড দেন আদালত। খালাস দেয়া হয় ১৬ জনকে। মৃত্যুদন্ড প্রাপ্তদের মধ্যে ২২ জন কারাগারে রয়েছেন। বাকিরা পলাতক।
ঘোষিত রায়ে বলা হয়, স্থানীয় নির্বাচন থেকে আসামিদের সঙ্গে নিহতের বিরোধের সূত্রপাত। আর এ রাজনৈতিক বিরোধের কারণেই একরামকে পরিকল্পিতভাবে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে। ওই হত্যাকান্ড ছিল নির্মম ও পৈশাচিক। আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি দেয়া হলো।
২০১৪ সালের ২০ মে ফেনী শহরের একাডেমি এলাকায় প্রকাশ্য দিবালোকে একরামুল হককে প্রথমে কুপিয়ে ও গুলি করে এবং পরে গাড়িসহ পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের ভাই জসিম উদ্দিন বাদী হয়ে ফেনী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন।

আরও পড়ুন

নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেছেন সহকারী প্রোগ্রামার,ইউআইটিআরসিই, ব্যানবেইস মো.জহির উদ্দিন।

নারায়নপুর আর কে উচ্চবিদ্যালয়ের কমিটি গঠন,আবু তালেব সদস্য নির্বাচিত

এ সময় বক্তারা আদালতের রায় ও ডাক্তারের চিকিৎসা পত্র বাংলা ভাষায় লিপিবদ্ধ করার জন্য জোরালো দাবি জানান।

চাটখিল কামিল মাদ্রাসায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

অল্পদিনের মধ্যেই এখানকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড গতিশীল হবে জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো অন্যায়, অবিচার, অনিয়ম ও চাঁদাবাজ আমার কাছে প্রশ্রয় পাবে না।

নিজ এলাকায় জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন এইচ এম ইব্রাহিম এমপি

মফস্বলে সাংবাদিকতা করা একটা চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম।

মফস্বল সাংবাদিকতা করা একটা চ্যালেঞ্জ – এইচ এম ইব্রাহিম

Comments are closed.