পরীক্ষায় নকল করায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

123

পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের (নকল করা) দায়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজের ২০২০ সালের অনার্স প্রথম বর্ষের পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৬৭ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয়েছে।

রোববার (৯ মে) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা শৃঙ্খলা কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে ও একাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদন সাপেক্ষে বিভিন্ন কলেজ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ/ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, কক্ষ পরিদর্শক ও পরিদর্শক/প্রধান পরীক্ষক/পরীক্ষক কর্তৃক বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত এসব পরীক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি আরোপ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অপরাধ ধারা ‘ঘ’ অনুযায়ী মোট ২৪ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তাদের সংশ্লিষ্ট বছরের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। ‘ঙ’ ধারায় মোট ২৬ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তাদের সংশ্লিষ্ট বছরের পরীক্ষা বাতিলসহ পরবর্তীসময়ে এক বছর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

আর ‘ছ’ ধারায় মোট তিনজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বছরের পরীক্ষা বাতিলসহ পরবর্তীসময়ে এক বছর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না তারা। এছাড়া ‘ঢ’ ধারায় মোট আটজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তাদের সংশ্লিষ্ট বছরের পরীক্ষা বাতিলসহ পরবর্তীসময়ে দুই বছর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

এ বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামান সোমবার জাগো নিউজকে বলেন, বিভিন্ন কলেজে আয়োজিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স প্রথম বর্ষের পরীক্ষায় যে সব
শিক্ষার্থী অসাধু পথ অবলম্বন করার চেষ্টা করে ধরা পড়েছে। শিক্ষকরা তাদের বহিষ্কারসহ নানা ধরনের শাস্তি নির্ধারণ করে আমাদের কাছে তাদের উত্তরপত্র পাঠিয়েছে। আমরা সেসব শিক্ষার্থীদের শাস্তি নির্ধারণ করে একটি নির্দেশনা জারি করেছি।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার একটি নিয়মিত রুটিন কাজ। যারা পরীক্ষায় অসাধুপন্থা অবলম্বন করার চেষ্টা করে তাদের হল পরিদর্শক বা শিক্ষকরা চিহ্নিত করে সেসব উত্তরপত্র জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠায়। পরে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে সংশ্লিষ্ট কলেজে চিঠি পাঠাই। এর ধারাবাহিকতায় ২০২০ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ৬৭ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়। গত ২৮ এপ্রিল এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হলেও তা রোববার সেটি কলেজে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন

মো: জসিম উদ্দিন বলেন, আমি এ গ্রামেরই সন্তান তাই যেকোনো দুর্যোগ মুহূর্তে আমি আমার সামর্থ্য অনুযায়ী গ্রামের মানুষকে সহযোগিতা করার চেষ্টা করি।

চাটখিলে শিল্পপতি জসিম উদ্দিনের কম্বল বিতরণ

বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, আমরা চাই বাংলাদেশের সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্র ফিরে আসুক।

আমরা চাই বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্র ফিরে আসুক: ব্যারিস্টার খোকন

চাটখিল উপজেলা জামায়াতের উদ্যোগে চাটখিল পৌরবাজারের আজিজ সুপার মার্কেট প্রাঙ্গণে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

চাটখিলে পল্টন ট্রাজেডি উপলক্ষে জামায়াতের বিশাল সভা

অভিযান শেষে যারা পুনরায় রাস্তা দখল করে ব্যবসা পরিচালনা করেছে ছবি দেখে সনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

চাটখিলে পুনরায় রাস্তা ও ফুটপাথ দখল উচ্ছেদ অভিযান ও বাজার মনিটরিং

প্রতিষ্ঠানটির সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল মান্নান কামরুল বলেন, 'মিঠু স্যার দীর্ঘদিন থেকে এখানে শিক্ষকতা করছেন। উনার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ অতীতে আমরা কখনো শুনিনি।

চাটখিলে শিক্ষকের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ প্রধান শিক্ষক

Comments are closed.