তারেক রহমানকে টর্চারের সঙ্গে আমি জড়িত ছিলাম না : লে. জে. (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী

তারেক রহমানকে টর্চারের সঙ্গে আমি জড়িত ছিলাম না : লে. জে. (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী

215

ওয়ান-ইলেভেন সরকারের অন্যতম কুশীলব বলে অভিযোগ তুললেও লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী নিজেকে কুশিলব মানতে নারাজ। তিনি মনে করেন ওই সময়ে প্রজাতন্ত্রের একজন সামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন মাত্র। ব্যক্তিগতভাবে তিনি কোনো কিছুই করেননি।

ওইসময়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে শারীরিক টর্চার করা হয়েছিল, অভিযোগ রয়েছে এতে আপনার সম্পৃক্ততা ছিল। এ প্রসঙ্গে মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, এটি বানানো গল্প, ভিত্তিহীন। এর সঙ্গে কোনোভাবেই আমি জড়িত ছিলাম না। তার সঙ্গে ও ওই পরিবারের সঙ্গে সুসম্পর্ক রয়েছে। এটি মানুষের ভুল ধারণা। তিনি বলেন, কে, কাকে নির্যাতন করলো বা করেছে আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না বা জানার কথাও নয়। সামরিক কর্মকর্তা থাকাকালে খুব কম সময়ই তার সঙ্গে সাক্ষাৎ বা মেলামেশার সুযোগ হয়েছে।  শনিবার বনানীতে মাসুদ চৌধুরী তার অফিসে এক সাক্ষাতকারে এ প্রতিবেদকের সঙ্গে এসব কথা বলেন।

তারেক রহমানের রাজনীতি প্রসঙ্গে মাসুদ চৌধুরী বলেন, তিনি এখন সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি। একটি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। গঠনতন্ত্র সংশোধন করে তাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়েছে। তার নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টি আদালতের বিষয়।  ওয়ান-ইলেভেন সরকারের অন্যতম কুশীলব আখ্যায়িত করা ও রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবসায়ীদের ওই সময়ে নির্যাতন প্রসঙ্গে মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, এগুলোর সঙ্গে কোনোভাবেই আমি জড়িত ছিলাম না। ভুল ধারণা থেকে কুশীলব বলে। বরং এসব নির্যাতনের অভিযোগের বিষয় নিয়ে তৎকালীন জেনারেল মইন ইউ আহমদের সঙ্গে মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছিল বলেও জানান তিনি। আওয়ামী লীগ, বিএনপি’র অনেক রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আমার সুসম্পর্ক রয়েছে। এখনো সম্পর্কেও কোনো অবনতি হয়নি।

তিনি বলেন, দেশ চলেছে সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত জরুরি আইনে, রাষ্ট্রপতির শাসন ছিলো তখন। রাষ্ট্রপতি সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রের সেনা, নৌ ও বিমান, এই তিনটি সশস্ত্রবাহিনীর সর্বাধিনায়ক, তাই সেনাবাহিনীর তিনিই ছিলেন সর্বোচ্চ কমান্ডেন্ট। তার নির্দেশে এবং সেনাবাহিনী প্রধানের নির্দেশে কাজ করেছি। ব্যক্তিগতভাবে কোনো কাজ করিনি। একেকজন একেকভাবে দেখেছে। একটি ডিভিশনের জিওসি’র দায়িত্বে ছিলাম। সেখানে অনেক কাজ ছিল। সম্পাদনা: মাহবুব আলম, ইকবাল খান

আরও পড়ুন

চাটখিলে কর্মরত সাংবাদিকদের নিন্দা ও প্রতিবাদ।

চাটখিলে সংবাদ সংগ্রহের কাজে বাঁধা- সাংবাদিক লাঞ্ছিত

তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক স্ত্রীকে মৃত ঘোষণা করেন।

চাটখিলো স্বামী-স্ত্রীর একসঙ্গে বিষপান, স্ত্রীর মৃত্যু

মিছিলে সাইমুম শিল্পগোষ্ঠীর সাবেক সঙ্গীত পরিচালক দিদারুল ইসলাম, সাবেক সহকারী পরিচালক একে জিলানী ও শিল্পী ওমর ফারুকসহ দেশের বিখ্যাত কয়েকজন ইসলামিক সংগীতশিল্পী অংশগ্রহণ করেন৷

চাটখিলে সুলতানী আমলের রীতিতে ঈদ মিছিল

মো: জসিম উদ্দিন বলেন, আমি এ গ্রামেরই সন্তান তাই যেকোনো দুর্যোগ মুহূর্তে আমি আমার সামর্থ্য অনুযায়ী গ্রামের মানুষকে সহযোগিতা করার চেষ্টা করি।

চাটখিলে শিল্পপতি জসিম উদ্দিনের কম্বল বিতরণ

Comments are closed.